সময়কাল: ২০২১ স্থান: ডিজিটাল বাংলাদেশ..মাঝি কুবের ও তাহার পরিবার পদ্মাপারের এক অজপাড়াগাঁ কেতুপুর। সেই গ্রামের মাঝি সমিতির নির্বাচিত যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কুবের। কুবের গরিবের মধ্যে গরিব আর ছোটলোকের মধ্যে ছোটলোক। ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড তো দূরের কথা, একখানা ভিজিটিং কার্ডও তাহার নাই।
পুত্র লখা, কন্যা গোপী আর স্ত্রী মালাকে লইয়া কুবেরের পরিবার। হিন্দি সিরিয়ালভক্ত মালা সর্বদা মনের মাধুরী মিশাইয়া কুবেরের সাথে ঝগড়া করিবার চেষ্টা করিতে থাকিল। তাই ঘরের অশান্তিতে কুবের পিক আওয়ার, অফ পিক







আমার ফ্রেন্ডলিস্টের একটি ছেলের সঙ্গে মাঝে মাঝেই চ্যাট হইত। তাহার নাম
ছিল মৃত্যুঞ্জয়। আমার চাইতে সে বয়সে অনেক বড়। প্রোফাইল ইনফোতে
দেখিয়াছিলাম, সে উচ্চমাধ্যমিকে পড়ে। কবে সে যে উচ্চমাধ্যমিকে উঠিয়াছিল, এ
খবর আমাদের কোনো মিউচুয়াল ফ্রেন্ডই জানিত না, সম্ভবত তাহা
প্রত্নতাত্ত্বিকের গবেষণার বিষয়! আমরা কিন্তু তাহার প্রোফাইলে ওই
উচ্চমাধ্যমিকই চিরদিন দেখিয়া আসিয়াছি। তাহার মাধ্যমিকে পড়ার তথ্যও কখনো
প্রোফাইলে পাই নাই; অনার্সে উঠিবার খবরও কখনো পাই নাই। ফেসবুকে
মৃত্যুঞ্জয়ের বাপ-মা, ভাই-বোন কেহই ছিল না, ছিল শুধু এক
এখানে কোন কৌতুকই আমার নিজস্ব রচনা নয়-সবগুলোই বিভিন্ন ওয়েব পেজ, বাংলা
ব্লগ থেকে নেওয়া। রচয়িতাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা আমাদের একটু হাসির সুযোগ
করে দেয়ার জন্য।
চৈত্র মাসের শেষের
দিক। বাংলা ব্লগের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্লগার রবি ঠাকুর বেশ বিপাকে পড়ে
গেছেন । তার কম্পিউটারে অভ্র সফটওয়ারটা কাজ করছে না । এদিকে দারুন দু লাইন
মাথায় ঘুরঘুর করছে। এখনি লিখে ফেলতে হবে । হাতের কাছে এখন আর কাগজ কলম
খুজে পাওয়া দুষ্কর । মাথায় থাকা দুই লাইন জপতে জপতেই কবি অভ্র সফটওয়ার
ডাউনলোড করে ইন্সটল করলেন । এরপর গরম কফির কাপে চুমুক দিতে দিতে লিখলেনঃ